চুলে তিলের তেল ব্যবহারের নিয়ম গুলো জানতে চান

চুলে তিলের তেল ব্যবহারে নিয়ম গুলো জানুন। আজকে আমরা জানবো চুলে তিলের তেল ব্যবহারের নিয়ম ও তিলের তেলের বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা গুলো আপনাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনার চুল ঘন-কালো-লম্বা করতে চান? এ ছাড়া আপনার চুল অধিক মাত্রায় ঝরে পড়ে যাচ্ছে তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
চুলে তিলের তেল ব্যবহারের নিয়ম গুলো জানতে চান
চুলের যত্ন নেওয়াটা আমাদের সৌন্দর্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা চুল আমাদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তাই দৈনন্দিন জীবনে নিয়ম অনুযায়ী আমাদের চুলের যত্ন নিতে হবে। বিশেষ করে মেয়েদের জন্য চুলের যত্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আজ আমরা চুলের যত্নে বিভিন্ন ধরনের উপায় ও চুলের যত্নে তিলের তেল ব্যবহার করার নিয়ম গুলো জানাবো সাথে তিলের তেলের উপকারিতা গুলো বিস্তারিত তুলে ধরব।

পেজ সূচিপত্রঃ চলে তিলের তেল ব্যবহারের নিয়ম

চুলে তিলের তেলের ব্যবহারের নিয়ম

চুলের যত্নে তিলের তেলের ব্যবহারে আমাদের চুলের জন্য অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন প্রয়োজনে ঘরের বাইরে রাস্তাঘাট, বাজার, স্কুল-কলেজ যাওয়ার ফলে বাইরের পরিবেশের ধুলোবালির কণা বায়ুমণ্ডলের কারণে আমাদের চুলে প্রবেশ করে যার ফলে আমাদের চুলের ক্ষতি করে ফেলে। যেমন চুল পড়া, চুলের কালার নষ্ট হওয়া আরও বিভিন্ন ধরনের চুল জনিত সমস্যা হয়ে থাকে। সকল ধরনের চুল জনিত সমস্যার জন্য তিলের তেলের ব্যবহার উপকারিতা অনেক। 

চুলের যত্নে তিলের তেল বেশ সমাদৃত। এটি চুলের গভীরে গিয়ে পুষ্টি যোগায়,রেশমি ও সিল্কি করতে বেশ কার্যকরী। তিলের তেলের উপকার বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই,বি কমপ্লেক্স ও খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,ফসফরাস,প্রোটিন সমৃদ্ধ। একটি তেল ব্যবহার করার ফলে চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে। তাই পরামর্শ গুণ চুলের সমস্যার সমাধানের জন্য তিলের তেলের ব্যবহার করার জন্য নির্দেশ দিয়ে থাকেন।

তিলের তেলের উপকারিতা

তিলের তেলের উপকারিতা জানলে আপনি পুরোপুরি অবাক হবেন। তিলের তেলে প্রচুর পরিমাণে উপকারিতা খুঁজে পাওয়া যায় এবং বিশেষজ্ঞগণ তিলের তেলের ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করতে বলেন। এই তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স ও খনিজ যেমনঃ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,ফসফরাস, প্রোটিন সমৃদ্ধ যা আমাদের চুল ও দেহের জন্য খুবই উপকারী কাজ করে থাকে। চলুন তাহলে তিলের তেলের উপকারিতা এক নিমেষে জেনে আসি।

  • মাথার ত্বকের চুলকানি কমায়ঃ অনেক সময় মাথার ত্বকের সংক্রমণের কারণে মাথার চুলকানির সমস্যা হয়। তিলের তেল সহজে এই সংক্রমণ দূর করে থাকে। এই তেল হালকা গরম করে মাথার ত্বকের মাসাজ করুন। দেখবেন তিলের তেল ব্যবহারের ফলে ধীরে ধীরে আপনার মাথার ত্বকের সংক্রমণ জনিত সমস্যা দূর করবে।
  • প্রাকৃতিক কন্ডিশনারের কাজ করেঃ তিলের তেল চুলে প্রাকৃতিক কন্ডিশনাদের কাজ করে। ডিপ কন্ডিশনারের কাজ করে। এটি ঝলমলে চুল পেতে প্রথমে তিলের তেল হালকা গরম করে মাথার ত্বকের ৫ থেকে ১০ মিনিট ভালোভাবে মাসাজ করুন। আধা ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
  • ক্ষতিগ্রস্ত চুল পুনরুজীবিত করতেঃ ক্ষতিগ্রস্ত চুল পুনরুজীবিত করতে তিলের তেল বেশ কার্যকর। এটি গভীরে গিয়ে চুলকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এটি সমানভাবে মাথার ত্বকে ও গভীরে গিয়ে কাজ করে।
  • চুল পড়া কমায়ঃ অনেক সময় দুশ্চিন্তা করার কারণে চুল পড়ে যায়। প্রতিদিন ঘুমানোর পূর্বে মাথায় তিলের তেল দিয়ে মাসাজ করুন। দেখবেন দুশ্চিন্তা দূর হবে, ঘুম ভালো হবে ও চুল পড়া অনেকটা কমে যাবে।
  • উকুন থেকে মুক্তিঃ কখন থেকে মুক্তি পেতে তিলের তেল ব্যবহার করতে পারেন। এর অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়া মাথার ত্বকের ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের সঙ্গে যুদ্ধ করে উকুন থেকে মুক্তি দেয়।
  • চুল লম্বা করেঃ তিনের তেল মাথার ত্বক নরম করে, রক্ত চলাচলের উন্নতি করে এবং চুলকে আরো লম্বা করে। এটি চুলের স্বাস্থ্য ফিরে পেতে সাহায্য করে। এর প্রতিদিনের ব্যবহার চুলের মান উন্নত করতে পারে।
  • চুলের রুক্ষতা দূর করেঃ চুলের রুক্ষতা দূর করতে প্রতিদিন চুলে তিলের তেল মাসাজ করুন। এটি চুলের প্রাণ ফিরিয়ে দিয়ে চুলকে ঘন কালো করবে। এটি আপনার চুলের রুক্ষতা দূর করে চুল নরম ও মসৃণ করবে।
  • খুশকি দূর করেঃ তিলের তেল মাথার খুকসি দূর করতে সাহায্য করে। এটি হালকা গরম করে মাথার তালুতে কিছু সময় মাসাজ করুন। পরে চুল ধুয়ে ফেলুন ভালো ফল পেতে এক সপ্তাহ ব্যবহার করুন এবং বিশাল পার্থক্য লক্ষ্য করবেন।
  • নতুন চুল গজাতে সাহায্য করেঃ তিলের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেই । এর ফলে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। এই তেল চুলকে গভীর থেকে সুস্থ রাখে এবং নিয়মিত ব্যবহারে চুলের ভেঙ্গে যাওয়ার সমস্যা দূর করে । তিলের তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই ও বি,কেলসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম,ফসফরাস রয়েছে।

ত্বকের যত্নে তিলের তেল ব্যবহার

ত্বকের যত্নে তিলের তেল সম্পর্কে আপনাদের মাঝে আলোচনা করব। অনেকে আছেন ত্বক জনিত সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি অনেক উপকার নিয়ে আসবে। তিলের তেল মুলত এডিবল ভেজিটেবল ওয়েল। তিলের তেল রান্নার কাজে বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে কিন্তু তিলের তেল আমাদের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেননা তিলের তেল পুষ্টি গুণসম্পন্ন উপাদান তিলের তেলে রয়েছে ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স, খনিজ যেমনঃ ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস প্রোটিন সমৃদ্ধ যা আমাদের ত্বক ও দেহের জন্য খুবই উপকারী।

তিলে তেলে আরো উপকারী গুণ সমৃদ্ধ রয়েছে যেমন ফ্যাটি অ্যাসিড, ৪১ শতাংশ লিও ইউনিক এসিড, ৩৯ শতাংশ এলিক এসিড এবং ৮ শতাংশ পালমেটিক এসিড রয়েছে তার পাশাপাশি ৫ শতাংশ স্টেরিক অ্যাসিড আছে। সৌন্দর্য চর্চায় তিলের তেল উপকারী যেমন ত্বকে বিভিন্ন ধরনের দাগ দূর করতে সাহায্য করে। দিনে দুইবার এই তেল ব্যবহার করলে দেখবেন ধীরে ধীরে দাগ দূর হয়ে যাবে।

মুখে তিলের তেল ব্যবহারের নিয়ম

মুখে বা ত্বকে তিলের তেল ব্যবহারের নিয়ম অনেকের জানা নেই। তিলের তেল আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী তাই তিলের তেল ব্যবহার করার কিছু সঠিক পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো প্রয়োগ করে আপনি যদি আপনার ত্বকে তিলের তেল ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই উপকারী পাবেন। তিলের তেলে রয়েছে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ভিটামিন, খনিজ ও ত্বকের জন্য উপকারী বিভিন্ন ধরনের এসিড। যা আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে ও ত্বক নরম করে। চলুন তাহলে তিলের তেলের ব্যবহার জেনে আছি।

তিলের তেলের সানস্ক্রিন তৈরি করে আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। ঘরোয়া পদ্ধতিতে সানস্ক্রিন তৈরি করার নিয়ম গুলো জেনে নিন-প্রথম অবস্থায় অল্প করে তীরে তেলের সানস্ক্রিন তৈরি করে রাখবেন তার জন্য তিন চামচ তিলের তেল নিলে,এক চামচ চন্দন গুড়া, এক চামচ এলোভেরা জেল, ভিটামিন ই ক্যাপসুল একটি উপরের উপকরণগুলো ভালোভাবে মিশিয়ে দিলে তৈরি হয়ে যাবে আপনার সানস্ক্রিন। এই সানস্ক্রিম নিয়মিত দুই বেলা ব্যবহার করলে দেখবেন আপনার কিং জনিত তো সমস্যার সমাধান পাবেন।

তিলের তেল মালিশ এর উপকারিতা

প্রাচীন যুগ থেকে তিলের তেল ব্যবহার হয়ে চলেছে। কেননা প্রাচীন যুগের মানুষ ভালোভাবে জানত তিলে তিলের উপকারীগুলো। বিশেষ করে তারা তিলে তেলের ব্যবহার মালিশ হিসেবে প্রয়োগ করত। তিলের তেলে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি রয়েছে যা আমাদের দেহ ও ত্বকের জন্য উপকারী। আর উপকারগুলো মাথায় রেখে প্রাচীন যুগ থেকে বর্তমান যুগে মানুষ তিলের তেল ব্যবহার প্রতিনিয়ত করেই যাচ্ছে । এমনকি তিলের তেল রান্নাঘরে খাবার হিসেবে ব্যবহার করে। তিলের তেলের উপকারী অনেক। 

তিলের তেল বা সিসেমি তেল আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। এই তেল আমাদের দেহের হাড় শক্ত করে এছাড়া ইস্কিন জনিত রোগ জীবাণু থেকে রক্ষা করে থাকে। প্রাচীন যুগে মানুষ বিশেষ করে দেহের ব্যাথার জন্য তিলে তেলের মালিশ করাটা বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। এই তেলের মালিশ দেহের যেকোনো ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এমনকি এই তেলে ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স, খনিজ যেমন ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম রয়েছে যা আমাদের দেহ ও ত্বকের জন্য উপকারী।

তিলের তেলের দাম কত

তিলের তেলে উপকারী সমৃদ্ধ থাকার জন্য বর্তমানে তিলে তেলের ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনে অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। তিলের তেল আমরা বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করে থাকি আবার রান্না করে খেয়ে থাকি বিশেষ করে শীতকালীন সময়ে আমরা তিল দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবার করে খায়। তিলের তেল আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। বর্তমানে বাংলাদেশে তিল চাষের পরিমাণ আগের তুলনায় বেশি চাষাবাদ করছে কৃষি। তিল চাষাবাদ করে চাষী লাভজনক হচ্ছেন। যা বর্তমানে চাহিদা অনেক রয়েছে।

কেননা তিলের চাহিদা বর্তমানে দিন দিন বেড়ে চলেছে। জমি থেকে তেল সংগ্রহ করে বাজারজাতকরণের জন্য বিভিন্ন প্রক্রিয়া অবলম্বন করে তিল থেকে তেল বের করে বাজারজাত করে থাকে। যা বাজারজাতকরণের মাধ্যমে মানুষের হাতে পিলেট তেল পৌঁছে যায়। তিলের তিলে রয়েছে ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স, খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস তার পাশাপাশি রয়েছে ৪১ শতাংশ লেনলিক এসিড, ৩৯ শতাংশ ফলিক অ্যাসিড, ৮ শতাংশ পালমিটিক এসিড, ৫ শতাংশ স্টেরিক অ্যাসিড যা তিলের তেল স্বাস্থ্য রক্ষায় ব্যবহার করা যায়। এছাড়া সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ব্যবহার করে।

এক কেজি অর্গানিক কালো তিলের তেলের দাম ৩০০ টাকা মূল্যে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা বাজার থেকে সরাসরি ক্রয় করতে পারবেন। তিলের তেল দৈনন্দিন জীবনে আমাদের স্বাস্থ্যরক্ষা ও রূপচর্চার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তাই বিশেষজ্ঞ এর মতে আমাদের তিলের তেল ব্যবহার করা উপকারী।

তিলের তেল ব্যবহারে সতর্কতা

তিলের তেল ব্যবহারে কিছু সতর্কতা মাথায় রাখতে হবে। তিলের তেল প্রকৃতি থেকে সংরক্ষণ করা হয় যার জন্য তিলের তেলে ব্যবহারে তেমন কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না। তিলের তেল আমাদের দেহের জন্য ও রূপচর্চার জন্য খুবই উপকারী কিন্তু তিলের তেল ব্যবহার করার পূর্বে কিছু কথা আমাদের মাথায় রাখতে হবে। তিলের তেল পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি উপাদান যা আমরা প্রতিনিয়ত ব্যবহার করি। 

তিলের তেল ব্যবহার আমাদের জন্য খুবই উপকারী কিন্তু যাদের অ্যালার্জি জনিত সমস্যা রয়েছে এবং তিলের তেলে এলার্জি জনিত সমস্যা দেখা দেয় তাদের জন্য তেলের তেল ব্যবহার একেবারে নিষিদ্ধ। কেননা তিলের তেল ব্যবহারে এলার্জি পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে যা আপনাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই তিলের তেল ব্যবহার করার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই জেনে নিতে হবে তিলের তেলে আপনার দেহের জন্য কোন উপকার এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে কিনা।

লেখক এর মন্তব্যঃ তিলের তেল ব্যবহারের নিয়ম 

তিলের তেলের ব্যবহারের নিয়ম গুলো সহজে এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন। তিলের তেল একটি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন উপাদান যার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই, বি কমপ্লেক্স, খনিজ যেমন ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এ ছাড়া আরো অনেক পুষ্টি গুণ রয়েছে যা আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষা ও দেহের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য উপকারী প্রভাব ফেলে। আপনি যদি দেহের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে চান তাহলে অবশ্যই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়লে আশা করি আপনার সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে।

তিলের তেলের ব্যবহারের নিয়ম গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ে সে অনুযায়ী ব্যবহার করলে আপনার বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবাণু সংক্রান্ত থেকে মুক্তি পাবেন। তিলের তেলের ব্যবহার প্রাচীন যুগ থেকে আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে থাকতেন। আর আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে প্রাচীন যুগের মানুষ উপকার লাভ করতেন। যা এখন বর্তমানে তিলের তেলের ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনে বেড়ে চলেছে। যা অনেকে স্বাস্থ্য রক্ষায় ব্যবহার করে আবার অনেকে দেহের রূপচর্চা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার প্রক্রিয়া হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিডিশপ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url