চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার। আপনি কি আপনার চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার
সম্মুখীন হচ্ছেন। দৈনন্দিন জীবনে চুলের সঠিক যত্ন না নেওয়ার কারণে আমাদের চুলে
অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। চুল পড়ে যাওয়া ,চুল লম্বা না হওয়া, চুল
রুক্ষতা,মাথা ভর্তি খুকুসি ইত্যাদি। আপনার যদি চুলে এইসব সমস্যা থেকে থাকে
টেনশনের কিছু নেই এই পোস্টটি তৈরি করা হয়েছে চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার,
চুলের যত্ন নেওয়ার সঠিক নিয়ম।
চুল মেয়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঘন-লম্বা,মসৃণ চুল মেয়েদের সুন্দর্য
বাড়ায়। চুল ছাড়া মেয়েদের দেখতে মোটেও ভালো লাগবে না এমনকি ছেলে ও মেয়ে
উভয়ের জন্য চুল গুরুত্বপূর্ণ। দৈনদিন জীবনে আমরা ব্যস্ততার কারণে চুলের যত্নের জন্য
সঠিক তেল বা সঠিক উপায় গুলো না জানার জন্য আমাদের চুলে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা
দেয় যা মোটেও ভালো না। পুরো পোস্টটি তৈরি করা হয়েছে চুলের সঠিক যত্ন নেওয়ার
উপায় ও বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান নেওয়ার উপায় তাই মনোযোগ দিয়ে পুরো পোস্টটি পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার ও উপায়গুলো
চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার চুলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চুলের জন্য কারি
পাতার অপকারিতা অনেক। চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার সঠিক সিদ্ধান্ত আপনার জন্য
হতে পারে। কারি পাতা চুলের হাজার ধরনের সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে। চিকিৎসকগণ
কারি পাতা নিয়ে গবেষণা করে দেখেছেন আমাদের দেহের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধান
দিয়ে থাকে বিশেষ করে চুলের যত্নে কারি পাতার ভূমিকা অনেক।
চিকিৎসকগণ গবেষণার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন কারি পাতার মধ্যে রয়েছে অনেক
পুষ্টির গুনাগুন যেমনঃ ভিটামিন, ক্যালসিয়াম,ফসফরাস,আইরন,বিটা
ক্যারোটিন,প্রোটিন,ফলিক অ্যাসিড,ভিটামিন এ.বি.সি ইত্যাদি। যা আমাদের দেহ ও চুলের
যত্নের জন্য সমাধান দিয়ে থাকে। এজন্য চিকিৎসক চুলের যত্নে কারি পাতার সঠিক
ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
চুলের যত্নে কারি পাতা ব্যবহার করার উপায়
চুলের যত্নে কারি পাতা বিভিন্ন উপায়ে আমরা ব্যবহার করতে পারি। আপনি যদি চুল জনিত
সমস্যায় ভুগছেন ,চুলের যত্ন নেওয়ার সঠিক উপায় পাচ্ছেন না বা চুলের যত্নে কারি
পাতা কিভাবে ব্যবহার করবেন । তাহলে পুরো পোস্টটি আপনার জন্য চুলের যত্নে কারি
পাতা ব্যবহার করার উপায় গুলো জানার জন্য মনোযোগ পোস্টটি পড়ুন। চুলের যত্নে কারি
পাতা বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা যায় যেমনঃ হিয়ার টনিক হিসেবে, হিয়ারমাক্স
হিসেবে, হেয়ার অয়েল তৈরি করে ব্যবহার করতে পারি।
এছাড়া আমাদের দেহে ভিটামিন,ক্যালসিয়াম,ফসফরাস,আইরন,বিটা,ক্যারোটিন,প্রোটিন,ফলিক
অ্যাসিড,ভিটামিন এ.বি.সি ইত্যাদি অভাব দেখা দেয় যার জন্য আমাদের শরীর
দুর্বল হয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ি। আর আপনার শরীরের
যদি ভিটামিন,ক্যালসিয়াম,ফসফরাস,আইরন,বিটা,ক্যারোটিন,প্রোটিন,ফলিক
অ্যাসিড,ভিটামিন এ.বি.সি ইত্যাদি পরিমাণ কম থাকে তাহলে প্রতিদিনের খাওয়ার
তালিকার মধ্যে কারিপাতা রাখতে পারেন।
চুলের যত্নে কারি পাতা দিয়ে হিয়ারমাক্স তৈরি
প্রথমে এক বাটি পরিমাণ কারি পাতা নিতে হবে তারপর পাতাগুলো ভালোভাবে পানি দিয়ে
পরিষ্কার করে নিতে হবে। পরিষ্কার কৃত পাতা গুলো শুকানোর জন্য রুমে ফ্যানের নিচে
কিছুক্ষণ রাখতে হবে হ্যাঁ মাথায় রাখতে হবে বাড়ির বাইরে সূর্যের তাপে শুকানো
যাবে না এতে করে পাতার সকল পুষ্টিগত গুণগুলো নষ্ট হয়ে যাবে। আপনার যদি
ইনস্ট্যান্ট দরকার হয় তাহলে টাওয়াল দিয়ে পাতাগুলো সুখে নিতে পারেন।
শুকনো কারি পাতাগুলো বিলিন্ডারে নিতে হবে এবং সাথে টক দই এড করে দিতে হবে। টক দই
আমাদের ত্বকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা টক দই আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য
বাড়িয়ে তুলে। ভালোভাবে বিলিন্ডার করে নিয়ে পাতা গুলোর পেস্ট তৈরি করে নিতে
হবে। তৈরি করতে কারি পাতার পেস্টগুলো হিয়ারমাক্স হিসেবে আপনার চুলে ব্যবহার করতে
পারবেন।
চুলের যত্নে কারি পাতা দিয়ে হেয়ার অয়েল তৈরি
কারি পাতায় রয়েছে প্রচুর উপকারিতা। কারি পাতায় রয়েছে প্রচুর
এন্টিঅক্সাইড যার স্কালফের আদ্রতা বজায় রাখে ডেন্ট ফলিপল দূর করে, প্রোটিন
ও ভিটামিন রয়েছে যা চুল পড়া ও চুল পাতলা হওয়ার সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে,
এছাড়া রয়েছে অ্যামাইনো এসিড যা ফল ফলিফল দূর করে। চিকিৎসক গুণ কারিপাতা ব্যবহার
করার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকি।
কারি পাতা দিয়ে হেয়ার অয়েল তৈরি করার উপকরণগুলোঃ
মেথিদানা এক চা চামচ নিতে হবে। মেথি দানা তে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে প্রোটিন ও আয়রন যা আমাদের চুল পড়া রোধ করতে সাহায্য করে।
এক চা চামচ কালোজিরা নিতে হবে। কালোজিরা আমাদের চুলের জন্য খুবই উপকারী।
চুল পড়ে যাওয়া,অকালে চুল পেকে যাওয়া, চুল ভেঙ্গে যাওয়া, চুল রুক্ষতা
ইত্যাদি রোধ করে।
চারটে মত আমলকি। আমলকি সম্পর্কে বলার মত কিছু নেই সবাই ভালো করে জানে
আমাদের চুলের জন্য আমলকি কত উপকারী। তাজা বা শুকনো দুই প্রকার আমলকি
ব্যবহার করা যাবে।
পরিমাণ মতো নারিকেল তেল দিতে হবে। নারিকেল তেল আমাদের চুলের জন্য অনেক
উপকারী কেননা নারকেল তেলের গুনে আমাদের চুলে পুষ্টি ও আদ্রতা পাই।
সবশেষে এক কাপ কারি পাতা পরিষ্কার করে উপরের চারটি উপকরণের সাথে একটি
ফ্রাইপেন বা করায় এর মধ্যে নিতে হবে। কারি পাতাগুলো অবশ্যই ছোট ছোট করে
নিতে হবে।
চুলার উপর ফ্রাইপেন বা করায় বসিয়ে উপরের পাঁচটি উপকরণ ফ্রাইপেনের
ভিতরে দিয়ে দিতে হবে। চুলা জ্বালিয়ে দিয়ে ফ্রাইপেনর
ভিতর পাঁচটি উপকরণ ভালোভাবে মিশিয়ে চামচ দিয়ে নাড়তে থাকলে দেখা যাবে
কিছুক্ষণ জাল দেওয়ার পর উপকরণগুলো মিশ্রণ হয়ে তেল পাওয়া যাবে। এভাবেই কারি
পাতার তেল তৈরি করা হয় এবং সেই তেল আপনি আপনার চুলে ব্যবহার করতে
পারবেন। কারি পাতা তেল ব্যবহার করলে আপনার চুলের আশা করি উপকারিতা পাবেন।
কারি পাতা প্রকৃতির মাঝে লুকিয়ে থাকা একটি উপকারী ঔষধি গাছ। চিকিৎসকরা
যাকে আলোকে গাছ বলে থাকে। কারি পাতার গুনাগুন অনেক। কারি পাতা সঠিক নিয়মে
ব্যবহার করতে পারলে মানুষের অনেক উপকারিতা দিয়ে থাকে। বিশেষ করে আমাদের
চুলে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় চুল পড়ে যাওয়া, অকালে চুল
পেকে যাওয়া, চুল কটা কালার হয়ে যাওয়া, চুল পেকে যাওয়া, আরো অনেক ধরনের
সমস্যা হয়ে থাকে।
কারি পাতা একটি ঔষধি গাছ। কারি পাতার
মধ্যে ভিটামিন,ক্যালসিয়াম,ফসফরাস,আইরন, বিটাকারিটিন,প্রোটিন,ফলিক
এসিড,ভিটামিন এ বি সি ইত্যাদি রয়েছেন। যা আমাদের চুলের জন্য খুবই
প্রয়োজন। চুল পড়া রোধ করতে কারি পাতার ভূমিকা অনেক। কারি পাতার গাছ
আমাদের বাড়ির আশেপাশে খুব সহজে পাওয়া যায় এবং চুলের যত্নে কারি পাতার
ব্যবহার সঠিকভাবে জানতে পারলে আপনি ও ঘরে বসে চুলের যত্ন নিতে পারবেন।
কারি পাতার কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
ত্বকের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
আপনি কি দীর্ঘদিন ধরে ত্বক জনিত সমস্যায় ভুগছেন তাহলে পোস্টটি আপনার
জন্য। আমাদের ত্বকে ব্রণ,মেস্তা,ব্ল্যাক স্পট, ত্বকে তৈলাক্ত জনিত
সমস্যা থাকলে কারি পাতা ফেস মার্কস হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন এতে উপকারিতা
অনেক। কারি পাতা ফেস মার্কস হিসেবে ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের
উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলবে ও আপনার ত্বককে হেলদি করে তুলবে।
তাহলে চলুন
কারি পাতার ফেস মার্কস তৈরি ও ব্যবহারগুলো জেনে নিন। কারি পাতার ফেস মার্কস তৈরি করার জন্য যে সব উপকরণ গুলো নিতে হবে
তা হলঃ
এক বাটি কারি পাতা
গোলাপজল একটি বোতল
মুলতানি মাটি
উপরের উপকরণগুলো দিয়ে ফেস মার্কস তৈরি করতে হবে। প্রথমে এক বাটি কারি পাতা পানি দিয়ে পরিষ্কার করে
টাওয়াল দিয়ে শুকিয়ে নিতে হবে। শুকিয়ে নেওয়া কারি পাতাগুলো বিলিন্ডারে
নিতে হবে তারপর দুই চামচ গোলাপ জল বা এমনিও পানি দিতে পারেন কিন্তু গোলাপ জল
ত্বকের জন্য উপকারী। গোলাপজল দেওয়াটাই ভালো হবে। ভালো মতো মিক্সারে
কারি পাতা ও গোলাপজল মিশিয়ে নিতে হবে। মিশ্রিত কারি পাতা থেকে পানিগুলো
কাপড়ের মাঝে রেখে চেপে বের করে নিতে হবে।
কারি পাতার পানি পরিমাণ মতো মুলতানি মাটির সাথে মিশিয়ে দিলে
আপনার ফেস মার্কস তৈরি
হয়ে যাবে। এবার আপনি আপনার ত্বকে পরিমাণ মত ফেস মার্কস ব্যবহার করতে পারবেন।
কারি পাতায় যেমন পুষ্টির গুনাগুনে ভরপুর তেমনি কারিপাতা খাবার হিসেবে
খেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। দক্ষিণ ভারত তে লক্ষ্য করলে দেখা যায়
দৈনন্দিন জীবনে কারি পাতা রান্নাঘরে খাবার হিসেবে খেয়ে থাকি। কারি পাতাতে
যেমন পুষ্টির গুনাগুনে ভরপুর তেমনি কারি পাতা রান্নাঘরে খাবারে দিলে
খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দেয় খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে।
এছাড়া কারি পাতা অনেকে ওজন কমানোর জন্য খেয়ে থাকি। প্রতিদিন সকালে তিন
চারটা কারি পাতা চিবিয়ে খেলে খুব দ্রুত ওজন কমে আসে। বলা যায় ম্যাজিক এর
মত কারি পাতার গুনাগুন গুলো কাজ করে থাকে। এছাড়াও কারি পাতা বিশেষ করে
মেয়েদের চুল জনিত সমস্যা থাকলে তারা বিভিন্ন উপায়ে কারি পাতা ব্যবহার করে
থাকে। কারি পাতা হাজার গুনাগুন সম্পূর্ণ একটি উপকারী ওষুধের গাছ।
কারি পাতা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা
কারি পাতা ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে।
কেননা কারি পাতা প্রকৃতি থেকে সংরক্ষণ করা হয় এবং কারি পাতায় রয়েছে
বিশেষ গুনাগুন। কারি ব্যবহারে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া না থাকলেও ব্যবহার
করার পূর্বে অবশ্যই কিছু কথা মাথায় রাখতে হবে যা নিচে বলা হলঃ
কারি পাতা ব্যবহার করার ক্ষেত্রে জেনে নিতে হবে আপনার অ্যালার্জি আছে
কিনা। কেননা অনেকের কারি পাতা ব্যবহারের ক্ষেত্রে এলার্জি দেখা দেয়।
এবং সেটি না জেনে ব্যবহার করলে এলার্জি জনিত সমস্যা সৃষ্টি হবে। এজন্য
ব্যবহারের পূর্বে ভালো মতো জেনে নিতে হবে।
বিশেষজ্ঞ দের থেকে জানা গেছে অনেকের কারি পাতার তেল ব্যবহার করলে ত্বক বা
মাথা জ্বালাপোড়া করে। যাদের কারি পাতা তেল ব্যবহারে জ্বালাপোড়া
সৃষ্টি হয় তাদের কারি পাতা ব্যবহার থেকে দূর থাকতে হবে।
কারি পাতা আমাদের জন্য অনেক গুনাগুন দিয়ে থাকে কিন্তু কারি পাতার বীজ
ভুল করেও খাওয়া যাবে না। কেননা কারি পাতার বীজ বিষাক্ত যা আমাদের
শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকারী প্রভাব ফেলতে পারে।
কারি পাতা ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই কিন্তু
ব্যবহারের পূর্বে উপরে কারি পাতা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কগুলো মনে রেখে
ব্যবহার করতে হবে।
লেখক মন্তব্যঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার ও উপায়গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকলে আশা
করি আপনি উপকৃত হবেন। চুলের যত্নে কারিপাতা ব্যবহার আমাদের জন্য খুবই উপকারী।
আপনি যদি চুল জনিত সমস্যার সম্মুখীন হন এবং দীর্ঘদিন ধরে সমস্যার সমাধান
খুঁজছেন কিন্তু সঠিক তথ্য বা উপায় গুলো কাজে না লাগাতে পেরে চিন্তিত। চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার পুরো পোষ্টটি তৈরি করা হয়েছে আপনার জন্য
যেখানে আপনি খুব সহজে পুরো পোস্টটি পড়ে বুঝতে পারবেন চুলের যত্ন নেওয়ার
জন্য কোন উপায় গুলো অবলম্বন করবেন।
উপায় গুলো অবলম্বন করার জন্য সঠিক নিয়ম গুলো বোঝার জন্য সহজ উপায়ে পোস্টটি
লেখা হয়েছে। চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহারের নিয়ম গুলো সঠিকভাবে সুবিধা
পেতে নিশ্চয় আপনাকে কারি পাতার সঠিক ব্যবহার গুলো জানতে হবে। এছাড়া কিছু
সত্য কথা রয়েছে সেগুলো মাথায় রাখতে হবে। চুলের জন্য কারি পাতার ব্যবহার
পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে বা উপকৃত হন তাহলে পরবর্তী স্বাস্থ্যসেবা
টিপস গুলো পাওয়ার জন্য আমার আর্টিকেলগুলো ফলো করতে পারেন।
বিডিশপ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url