কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা-প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা জানলে অবাক হবেন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েব পোর্টাল কিসমিস পানি নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য প্রকাশ করেছে। বিস্ময়কর কিসমিস পানি তৈরি করার একটা নির্দিষ্ট পদ্ধতির রয়েছে।
কিসমিস-ভিজিয়ে-খাওয়ার-উপকারিতা
সেই পদ্ধতি আজকে আপনাদের জানাবো কিন্তু কিভাবে তৈরি করবেন এই কিসমিস পানি? আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব। প্রিয় পাঠক সকালে খালি পেটে টানা সাত দিন বিশেষ প্রক্রিয়ায় কিসমিস পানি খেলে আপনার শরীরের মেটাবলিজম তিন থেকে চার গুণ বুস্ট করবে।

পেজ সূচিপত্র: কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা গুনে সম্পন্ন। গবেষণায় বলছে আমাদের শরীরে কিসমিস পানি যাওয়ার ৫ মিনিটের মধ্যে সরাসরি হজম শক্তি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় এবং এই পানির নিউট্রেশন পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। যা সরাসরি লিভার এবং কিডনিকে সব সময় চাঙ্গা রাখে। কিসমিস পানি কখনোই আপনার কিডনিতে ময়লা আবর্জনা পাথর জমতে দিবে না। সরাসরি লিভার এবং কিডনিকে ভালো রাখতে দৈনিক এক গ্লাস কিসমিস পানি প্রয়োজন।

এছাড়াও রক্তস্বল্পতায় এটি খুবই কার্যকরী বিধায় যারা ব্লাড দিয়ে থাকেন তারা পরবর্তী এক সপ্তাহ টানা কিসমিস পানি পান করার কথা বলা হয়ে থাকে। যেহেতু কিসমিস পানি সরাসরি আমাদের শরীরের মেটাবলিজমকে বুস্ট করে তাই বদহজম এবং ফুড পয়জনিং বা খাদ্য বিষক্রিয়া দূর করতে দৈনিক এক গ্লাস কিসমিস পানি প্রয়োজন। এবার আসুন এই কাঙ্খিত কিসমিস পানি কিভাবে তৈরি করবেন।

কিসমিস পানি কিভাবে তৈরি করবেন

এই কাঙ্ক্ষিত কিসমিস পানি কিভাবে তৈরি করবেন? প্রথমেই প্রয়োজন হবে দুই কাপ বিশুদ্ধ পানি অর্থাৎ 400ml হলে হবে। এবং ১৫০ গ্রাম বিশুদ্ধ কিসমিস। মনে রাখবেন চকচক করা কিসমিস না কিনে একটু গারো রঙের কিসমিস কেনার চেষ্টা করবেন। কারণ চকচক করা কিসমিস গুলোতে কেমিক্যাল মিশানো থাকে। মনে রাখবেন এমন কিসমিস কিনবেন যা খুব শক্তও নয় আবার খুব নরমও নয়। প্রথমে কিসমিস গুলোকে ভাল করে ধুয়ে নিন।
কিসমিস-পানি-কিভাবে-তৈরি-করবেন
এরপর একটি পাত্রে দুইসাপ পানি দিয়ে সারারাত ব্যাপী কিসমিস গুলো ভিজিয়ে রেখে দিন। তারপর সকালে ফজরের নামাজের পর সেই পানি ছেঁকে নিয়ে তা হালকা গরম করে খেয়ে নিন। মনে রাখবেন খুব বেশি গরম করলে সারারাত কিসমিসের যে নিউট্রিশনটা পানির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সেটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। হালকা গরম করবেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই খালি পেটে খাবেন। 

কোনোভাবেই অন্য কোন কিছু না খেয়ে সর্বপ্রথম ওই কিসমিস ভেজানো পানি খাবেন এবং এই পানি পান করার পর ৩০-৩৫ মিনিট অন্য কোন কিছু খাবেন না। এই কিসমিস পানি খাওয়ার পরে ছেঁকে নেওয়া অবশিষ্ট কিসমিস গুলো আপনি চাইলে খেতেও পারেন। অথবা না খেলেও চলবে এমন নয় যে কিসমিস গুলো খেতে হবে। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে তারা চাইলে কিসমিস গুলো না খেয়ে শুধুমাত্র পানিগুলো খেতে পারেন।

কিসমিস খেলে কোন কোন সমস্যা দূর হতে পারে

ওজন বাড়াতে ওজন কমাতে কিসমিস খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। আপনিও যদি ওজন বাড়াতে ওজন কমাতে চান তাহলে আপনার জন্য এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। তাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি করবেন। কিসমিস যে শুকনো আঙ্গুর সেটা কারো অজানা নয় তাহলে প্রথমেই জেনে নিন কিসমিস খেলে আমাদের কোন কোন সমস্যা দূর হতে পারে। 
  • প্রচুর পরিমাণে লৌহ ভিটামিন বি, কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ রক্ত স্বল্পতার সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।এতে থাকা কপার রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়।
  • হজমে সমস্যা ঠিক করে কিসমিস আর সমৃদ্ধ পানিতে ভিজিয়ে রাখার কারণে প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে ভেজানো কিসমিস হজমের সমস্যা উন্নত করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা কমায় অনেক ।  পেট পরিষ্কার রাখে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
  • কিসমিস পটাশিয়াম সমৃদ্ধ যা শরীরের লবণাক্ততার ভারসাম বজায় রাখে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে। এটি এন্টিঅক্সিডেন্ট খাদ্যেরও ভালো উৎস যা রক্তনালী জৈব রসায়নে নেতিবাচক পরিবর্তন আনে ফলে রক্তচাপ রাজ পেতে পারে।
  • হাড়ের সুরক্ষা করে বরুণ হার গঠনের জন্য খুবই প্রয়োজন যা কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর উপাদান থাকে। এতে আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম ও মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট প্রতিদিন ভেজানো কিসমিস খেলে হাড় সুদৃঢ় রাখতে সাহায্য করে তাছাড়া অনিদ্রার সমস্যা দূর করে।
  • কিসমিসে প্রচুর আয়রন যা মানুষের অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। 
  • দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে ভিটামিন এ এবং দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে যা শিশুদের জন্য উপকারী তাছাড়া শিশুদের বুদ্ধির বিকাশে দারুন কাজ করে কিসমিস এতে থাকা উপকারী উপাদান বরুন যেকোনো যেকোনো কাজে মনোযোগ হতে সাহায্য করে।

ওজন বাড়াতে কিসমিস কিভাবে খাবেন

ওজন বাড়িতে কিসমিস কিভাবে খাবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক। ওজন বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি ওজন কমে গেলে অনেক সমস্যা এই ব্যাপারে অনেক উপদেশ পেতে পারেন কিন্তু খুব কমে আপনি ওজন বাড়ানোর টিপস পাবেন। আপনি যদি সত্যি খুব রোগা হন এবং আপনার ওজন বাড়াতে চান। তাহলে এমন একটি ড্রাই ফুড আছে যা আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। ওজন বাড়ানোর জন্য কিসমিসের ব্যবহার কেমন করে করবেন এবার জানুন। 

ওজন বাড়ানোর জন্য বেশি করে ক্যালরি গ্রহণ করতে  হবে। কিসমিসে কালারের পরিমাণ বেশি ১০০ গ্রাম কিসমিসে ২৯৯ গ্যালারি রয়েছে। যা আপনার গ্যালারি গ্রহণের দৈনিক ১৫ শতাংশ ওজন বাড়ানোর জন্য আপনি বিভিন্ন উপায়ে কিসমিস ব্যবহার করতে পারেন। আপনি চাইলে ওটস বা দোয়েও কিছু কিসমিস খেতে পারেন। এতে ওজন বাড়ানোর সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু এগুলো শুকনো ফল সেগুলো সরাসরিও খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি এগুলো ব্রেকফাস্ট ও খেতে পারেন।

প্রাকৃতিকভাবে প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ খাবারের কিসমিস খাওয়ায় আপনার ওজন বাড়ানোর কার্যকারিতা উন্নত করতে পারে। আপনি যদি কিসমিসের সমস্ত পুষ্টির সুবিধা নিতে চান তাহলে সেগুলো এক কাপ পুণ্য চর্বিযুক্ত দুধে ভিজিয়ে রাখুন এবং পরের দিন ফজরে ঘুম থেকে উঠে সেবন করুন। আপনি চিনিযুক্ত বাদাম,মাখন,কিসমিস তৈরি করুন এবং একটি ভালো পরিমাণ তারপর এই মিশ্রনটি উপভোগ করুন। এবং ওজন বাড়ান আপনি কিসমিসকে সমৃদ্ধি প্রোটিন সেটের সাথে মিশিয়ে সেবন করতে পারেন।

এবার বলতে পারেন কতটা পরিমাণে খাব। দৈনিক বিশ থেকে ত্রিশ গ্রাম কিসমিস একটি স্বাস্থ্যকর পরিমাণ হিসেবে পর্যাপ্ত হতে পারে। এই পরিমাণে কিসমিস প্রায় ৮০ থেকে ৯০ ক্যালরি এনার্জি আছে। যা আপনাকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করবে এবং পুরোপুরি ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে কিসমিস খেলে শরীরে ঠিকমত পুষ্টি উপাদানও পৌঁছায়। তাই কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে।

প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত

দৈনন্দিন জীবনে নিয়মিত কিসমিস খেলে আপনার শরীরে কি পরিবর্তন আসবে বা আসতে পারে সে সম্পর্কে জানব। কিসমিস আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। কারণ কিসমিসে ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পেলেবনিক অ্যাসিড, ব্রণ,কপার, ফনি ফনাল, টেনিন থাকে এতগুলো স্বাস্থ্য গুণ কিসমিসে থাকে। কিসমিসে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। soluble fiber ও insoluble fiber দুই ধরনের ফাইবার থাকে। ফাইবার আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

কিসমিসে পুষ্টিগুণ উপাদান থাকায় কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খেতে পারেন। যা আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে। আপনি  যদি দৈন্যদিন জীবনে সুস্থ থাকতে চান তাহলে প্রতিদিন 150 গ্রাম বিশুদ্ধ কিসমিস খেতে পারেন। আর হ্যাঁ কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খেলে আমাদের দেহের জন্য উপকারিতা অনেক। তাই খালি পেটে প্রতিদিন সকালে কিসমিস পানি পান করা উচিত।

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার অপকারিতা

কিসমিস সাধারণত আঙ্গুর কে শুকনো করে তৈরি করা হয়। কিসমিসে পুষ্টিকর গুণে ভরপুর যা আমাদের দেহের জন্য উপকারী। কিসমিস আমাদের দেহের ওজন বাড়াতে বিশেষভাবে কাজ করে থাকে। কেননা কিসমিসে ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, অনেক পরিমাণে প্রোটিন, পুষ্টিগণ সম্পন্ন যার ফলে আমাদের দেহের ওজন দ্রুত বাড়িয়ে দেয়।

কিসমিস নিয়মিত খাওয়া ভালো কিন্তু কিসমিস আমাদের দেহের ওজন দ্রুত বৃদ্ধি করে তাই যারা ওজন কমাতে চান তারা কম পরিমাণে কিসমিস খাবেন কারণ ওজন বাড়াতে কিসমিস কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আবার যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের জন্য অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়া বারণ অতিরিক্ত কিসমিস খেলে ডায়াবেটিস বাড়বে। এছাড়া অনেকের দেখা যায় কিসমিসে এলার্জি থাকে তাই যাদের অ্যালার্জি আছে তারা কিসমিস থেকে দূরে থাকবেন।

কিসমিস খেলে কি ফর্সা হয়

কিসমিস খাওয়াটা আমাদের জন্য উপকারী এটা সকলেই জানেন। কিন্তু আপনি কি জানেন কিসমিস খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায়। কিসমিস ভেজানো পানি পান করলে অনেক ধরনের উপকার পাওয়া যায়। কিসমিস আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী তার পাশাপাশি কিসমিস সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল। নিয়মিত কিসমিস জল পান করলে শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন বের করে দেয়।

কিসমিসে রয়েছে ভিটামিন, প্রোটিন, মিনারেল, ফ্যাট, ভিটামিন এ, কার্বন, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম,ফসফরাস, সোডিয়াম এর মত প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। যা আমাদের ত্বক ও চুলের পুষ্টি যোগায়। কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বা পানিতে সিদ্ধ করলে কিসমিসের গুনগুলো পানির সাথে মিশে যায় তাই কিসমিসের পাশাপাশি কিসমিসের জল পান করা প্রয়োজন যা আমাদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। ত্বক ফর্সা ও চকচক করে।

শুকনো কিসমিস খেলে কি হয়

শুকনো কিসমিস খেলে কি হয়। এতে রয়েছে পটাশিয়াম যা আমাদের হার্ডকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং দেড় কোলেস্টেরল কমায়। কিসমিসে আইরন রয়েছে যা আমাদের শরীরের রক্ত চলাচলে সাহায্য করে।

শুকনো কিসমিস খেলে আরো অনেক রকমের উপকারিতা পাওয়া যায় যা আমাদের দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই দেহের সার্বিক অবস্থা ঠিক রাখতে প্রতিনিয়ত কিসমিস খেতে পারেন। শুকনো কিসমিস উপকারী গুনে ভরপুর।
  • ত্বকের জন্য উপকারী
  • রক্তস্বল্পতা সমস্যা দূর করে
  • ওজন বাড়াতে সাহায্য করে
  • হার্ট ভালো রাখে
  • ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
  • গ্যাস্টিকের সমস্যা মুক্তি দেয়
  • খাবার হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

ভালো কিসমিস চেনার উপায়-দাম কত

বাজারে বিভিন্ন কালারের কিসমিস পাওয়া যায় কালো,হলুদ,বাদামি তারমধ্যে ভালো কিসমিস চেনার উপায় কি আপনার জানা আছে? সাধারণত কিসমিস শুকনো আঙ্গুর থেকে পাওয়া যায়। আর কিসমিসে বিভিন্ন উপকারী উপাদান রয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে প্রতিনিয়ত কিসমিস ও কিসমিসের পানি খেলে দেহের উপকারিতা পাওয়া যায়। তাই বাজার থেকে ভালো মানের কিসমিস কিভাবে কিনবেন বা কিভাবে চিনবেন কোন কিসমিস বেশি পুষ্টি রয়েছে।

বাজারে বিভিন্ন ধরনের ছোট-বড়,, কালো, হলুদ, বাদামি কালারের কিসমিস পাওয়া যায়। আপনি কিভাবে চিনবেন ছোট কিসমিস গুলো সাধারণত অপজ্যাপ্ত বয়সে আঙ্গুরকে সুখে তৈরি করা হয় যার জন্য কিসমিস ছোট হয়। তাই বড় ধরনের কিসমিস গুলো কিনবেন আবার বাজারে বিভিন্ন রঙের কিসমিস পাওয়া যায় যেগুলো কেমিক্যাল থাকে তাই সর্বদাই কালো কালারের বা বাদামি কালারের কিসমিস কিনবেন। কিসমিসের দাম নির্ভর করে এক কেজি কিসমিসের উপর তাই ১০০ গ্রাম কিসমিসের দাম বাজারে ৬০ টাকা ধরা হয়।

লেখক এর মন্তব্য: কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর উপাদান থাকে। ভিটামিন এ,, হাইড্রোজেন কার্বন, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন সি।





এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিডিশপ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url