২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে-ঈদ মোবারক পিকচার download

২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে আপনি কি সবার আগে জানতে চান? ঈদ মানে আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠার দিন এবং মুসলমানদের জন্য একটি পবিত্র দিন। মুসলিম মুমিনগণ প্রতিবছর দুইবার ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা আনন্দের সহিত পালন করে থাকে। 
২০২৫-সালের-কোরবানির-ঈদ-কত-তারিখে-জানতে-চান
ঈদ ইসলাম ধর্মে সব থেকে বড় অনুষ্ঠান হিসেবে পালন করা হয়। ঈদ মানে পরিবারের মানুষের সাথে ও প্রিয় মানুষের সাথে আনন্দ, দুঃখ-কষ্ট ভাগাভাগি করে নাওয়ার দিন। মুসলমানগণ এই দিনটির জন্য গভীরভাবে অপেক্ষা করে থাকে ঈদের দিন পরিবারের সাথে আনন্দ গুলো উপভোগ করার জন্য। ছোট থেকে পরিবারের বৃদ্ধ বয়সের সকলেই এই দিনটি খুব আনন্দের সহিত পালন করে।

পেজ সূচিপত্র:২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে

২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে

২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অর্থাৎ ঈদুল আযহা কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। ইসলাম ধর্মে প্রতিটি কাজ বা অনুষ্ঠানগুলো আরবি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এবং চাঁদের ওপর নির্ভর করে পালন করা হয়। যেমন ইসলাম ধর্মে সব থেকে বড় তিনটি অনুষ্ঠান পালন করা হয়। যেমন রমজান মাসে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা। এই তিনটি বড় অনুষ্ঠানের জন্য মুমিনগণ গভীরভাবে অপেক্ষায় থাকে এবং আনন্দের সহিত অনুষ্ঠান তিনটি পালন করে থাকে।

যেহেতু ইসলাম ধর্মে প্রতিটি কাজ আরবি ক্যালেন্ডার ও চাঁদের উপর নির্ভর করে সময়সূচী অনুসারে পালন করা হয় সেহেতু ২০২৫ সালের কুরবানী ঈদ কত তারিখে তা চাঁদের উপর নির্ভর করে কুরবানী ঈদ আমাদের মাঝে চলে আসবে। কিন্তু হ্যাঁ এই আধুনিক যুগে বিজ্ঞানীদের আধুনিক যন্ত্রপাতি দ্বারা ২০২৫ সালের কত তারিখে কোরবানি ঈদ হবে সেটি জানা যায়। বিজ্ঞানীদের আধুনিক যন্ত্রপাতি দ্বারা আগে থেকে জেনে নেওয়া তারিখগুলো ১-২ দিন ব্যবধান হতে পারে।

বাংলাদেশে কোরবানির ঈদ কবে

ঈদুল ফিতর ঈদ চলে যাওয়ার পর আমাদের মাঝে চলে আসে কোরবানির ঈদ। কোরবানির ঈদ মানে গরু-ছাগল আল্লাহর নামে জবাই করা হয় যাতে আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে পারি। এই দিনটি আপনি-আমাদের জন্য খুবই আনন্দের ও গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। আর ইসলাম ধর্মে সবচেয়ে বড় দিন হিসেবে ঈদুল আযহা বা কোরবানি ঈদ পালন করা হয়। তাই আমাদের মনে ঈদ কবে হবে বা কত তারিখে হবে তাই নিয়ে কৌতুহল সৃষ্টি হয়। আগে থেকে জানতে চাই ঈদ কবে হবে, কত তারিখে কোরবানি ঈদ অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশে-কোরবানির-ঈদ-কবে
২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে আজকে জেনে নিন। 2025 সালে জুন মাসের ৭ তারিখ কুরবানী ঈদ হবার সম্ভাবনা রয়েছে। আবার চাঁদের উপর নির্ভর করে কত তারিখে ঈদ হবে। চাঁদ যদি মে মাসের ২৮ তারিখে দেখা না যাই তাহলে ৮ তারিখে হবে। আবার আকাশে চাঁদ যদি ২৭ এ মেয়ে দেখা দেয় তাহলে কুরবানি ঈদ ৬ তারিখে হবে। কিন্তু হ্যাঁ কুরবানি ঈদ কবে হবে সেটি সম্পূর্ণ চাঁদের উপর নির্ভর করে আর আধুনিক বৈজ্ঞানিক যুগের কোরবানি ঈদ হওয়ার তারিখ একদিন আগে-পিছে হতে পারে। কোরবানি ঈদের আর কয়দিন আছে

জিলহজ মাসের কত তারিখে ঈদ

ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা ইসলাম ধর্মের জন্য সবথেকে বড় আনন্দের দিন। তাই আমরা সকলেই ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতর ঈদের সঠিক সময় বা তারিখ জানার জন্য অনেক আগ্রহের সাথে অপেক্ষা করে কত তারিখে,কোন দিন বা আরবি মাসের কোন দিন ঈদুল আযহা অনুষ্ঠিত হবে। তাই ঈদুল আযহা কত তারিখে বা আরবি মাসের কত তারিখে হবে এছাড়া ঈদ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা সম্পর্কে জানতে চান তারা অবশ্যই এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে করবেন।
জিলহজ-মাসের-কত-তারিখে-ঈদ
ঈদুল আযহা আমাদের মত মুসলিমদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন। ঈদুল আযহা এবাদতের দিন আল্লাহতালা সন্তুষ্টি লাভের আশায় আমরা পশু কোরবানি দিয়ে থাকে। আর এই এবাদতের দিনটি আমরা আনন্দের সহিত পালন করে থাকি। ঈদুল আযহার হিজরি ক্যালেন্ডার অনুসারে জিলহজ্জ মাসের ১০ই জিলহজ ৬ই জুন পালিত হবার সম্ভাবনা রয়েছে। ঈদুল আযহা, ঈদুল ফিতর ও রমজান প্রতিবছর নির্দিষ্ট মাসে পালন করা হয়। মুসলিম হিসেবে আমাদের জন্য খুবই গর্বের বিষয়।

ঈদুল আজহা নিয়ে কিছু কথা

ঈদুল আযহা ইসলাম ধর্মের জন্য একটি পবিত্র এবাদতের ও আনন্দের দিন। প্রতিবছর মুসলিমগণ ঈদুল আযহা অর্থাৎ কুরবানীর ঈদ পালন করে থাকে আল্লাহতালা সন্তুষ্ট লাভের উদ্দেশ্যে। কুরবানী ঈদ আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত কেননা এই কুরবানীর ঈদ নিয়ে আমাদের নবী ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম ও তার পুত্র ইসমাইল আলাইহিস সাল্লাম কুরবানীর ত্যাগের কথা মনে করিয়ে দেয়।

আল্লাহ তাআলার আদেশে হযরত ইব্রাহিমব (আ:) তার নিজ পুত্র হযরত ইসমাইল আল্লাহ সাল্লাম কে কুরবানী দিতে গিয়েছিল। আল্লাহতালা সন্তুষ্টি হয় ইসমাইল আলাইহি সাল্লাম কুরবানীর পরিবর্তে একটি দুম্বা কুরবানী হয়ে যায়। আর এই থেকে আমাদের ইসলাম ধর্মে ঈদুল আযহা বা কোরবানির ঈদ প্রতি বছর পালন করা হয়। যাতে করে আমরা আল্লাহতালার সন্তুষ্টি লাভ করতে পারি ও নবী ইব্রাহিম আল্লাহ সাল্লাম এর ত্যাগের কথা মনে রাখতে পারি।

ঈদুল আযহা বা কোরবানির বিধি-বিধান

ঈদুল আযহা বা কুরবানীর বিধি বিধান আছে। যেগুলো আমাদের সঠিক নিয়ম অনুসারে মেনে চলতে হবে এবং ধর্মীয় অনুসারে ঈদুল আযহা বা কুরবানী পালন করতে হবে। ঈদুল আযহা বা কুরবানী ইসলাম ধর্মের জন্য একটি পবিত্র দিন। কুরবানী আমরা দিয়ে থাকি আল্লাহতালার সন্তুষ্ট লাভের উদ্দেশে কুরবানী ও ঈদুল আযহা পালন করার কিছু ইসলামিক বিধে বিধান রয়েছে যেগুলো আমাদের মুসলিম হিসেবে মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি ও যদি মুসলিম হিসেবে বিধি-বিধান গুলো মানতে চান তাহলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং বিধি-বিধান গুলো সঠিক নিয়মে পালন করবেন। ঈদুল আযহা বা কুরবানীর বিধি-বিধান গুলো চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক-
  • ঈদুল আযহা কবে হবে সেটি আমরা ঈদের রাতে চাঁদ দেখে বুঝতে পারি। চাঁদ দেখার পরে বেশি করে তাকবীর দিতে থাকবে হবে।
  • ঈদুল আযহা বা কুরবানির দিন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠতে হবে।
  • সকালে ঘুম থেকে উঠে ভালোমতো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হবার জন্য গোসল করতে হবে। নতুন কাপড় পরিধান করে ঈদগাহে যেতে হবে।
  • ঈদের নামাজ খোলা আকাশের নিচে জামাতের সহিত সালাত আদায় করতে হবে।
  • ঈদগাহে খুতবা সোনা আমাদের জন্য ওয়াজিব।
  • কোরবানি সবার জন্য না যাদের সামর্থ্য রয়েছে তারা অবশ্যই কুরবানী দিতে হবে।
  • কুরবানী পালন করা ওয়াজিব।
এছাড়া ঈদুল আযহা বা কুরবানী করার আরো বিধি-বিধান রয়েছে যেগুলো নিচে আলোচনা করা হলো তাই অবশ্যই মনোযোগ সহকারে কুরবানী করার বিধি-বিধান গুলো পড়বেন।

কুরবানী দেওয়ার সঠিক নিয়ম

কোরবানি দেওয়ার সঠিক নিয়ম বা বিধি-বিধান রয়েছে। পশু জবাই করার সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে পশু জবাই করতে হবে। হাদীসে আছে কোরবানির পশু নিজ হাতে জবাই করতে হবে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজ হাতে পশু জবাই করতেন। আমরা অনেকে আছি যারা এই নিয়মগুলো না জেনে অন্যদের হাত দিয়ে পশু জবাই করে থাকে বা কুরবানী দিয়ে থাকে। তাই কোরবানির পশু নিজ হাতে জবাই পড়তে হবে। কুরবানী দেওয়া ওয়াজিব।
  • বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম বলে পশু জবাই করতে হবে। কুরবানীর পশু শুধুমাত্র আল্লাহতালার নামে দেওয়া যাবে।
  • পশু কুরবানী করার পূর্বে জবাই করার চাকু-ছুরি ভালোমতো ধার দিতে হবে। যাতে করে জবাই করার সময় পশু খুব বেশি কষ্ট না পায়।
  • জবাই করার সময় একটি পশুর সামনে অন্য একটি পশু জবাই করা যাবে না। এছাড়া পশুর সামনে ছড়ি-চাকু ধার দেওয়া যাবে না। এতে করে পশু দেখে ভয় পাবে ও কষ্ট পাবে।
  • জবাই করার সময় আল্লাহর নাম নিয়ে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলে পশুর গলায় ছুরি চালাতে হবে এবং খাদ্যনালী, রক্তনালি ও গলার দুই পাশের রোগ কেটে দিতে হবে।

কোন কোন পশু কোরবানি দেওয়া যায় না

পশু কোরবানি দেওয়া ওয়াজিব। পশু কোরবানি শুধু তারাই দিতে পারবে যাদের সামর্থ্য রয়েছে। গরীব-দুখিনী যাদের কোরবানি দেওয়ার কোন সামর্থ্য নেই তাদের জন্য কুরবানী দেওয়া জায়েজ না কিন্তু হ্যাঁ কুরবানী দেওয়াটা ভালো। কেননা আমরা আল্লাহতালা সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে কোরবানি দিয়ে থাকি। আর কুরবানী দেওয়ার জন্য অনেক নিয়ম-কানুন রয়েছে যেগুলো আমাদের মেনে চলা প্রয়োজন। যেসব গৃহপালিত পশু কুরবানী দেওয়া যাবে না সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা জানা যাক।

আমাদের ইসলাম শরীয়তে যেসব পশু কুরবানী দেওয়া যাবে। যেমন গরু ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, উট ইত্যাদি। এইসব গৃহপালিত পশু কোরবানি দিলে আল্লাহতালা সন্তুষ্টি হন। কিন্তু যেসব গৃহপালিত পশু কুরবানী দেওয়া যাবে না সে সম্পর্কে আজ আপনাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করব। যেসব গৃহপালিত পশু কোরবানি দেওয়া যাবে সে সম্পর্কে জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (আ) বলেছেন কুরবানী দেওয়ার জন্য পশু নির্দিষ্ট বয়সের মধ্যে হতে হবে। যদি নির্দিষ্ট বয়সের গৃহপালিত পশু পাওয়া না যায় তাহলে ছয় মাসের দুম্বা কুরবানী দেওয়া যাবে।

এছাড়া ফখিহারা বলেছেন, উটের বয়স পাঁচ বছর,গরু-মহিষ দুই বছর,ছাগল,ভেড়া,দুম্বা একবছরের হতে হবে। এই শর্ত অনুযায়ী গৃহপালিত পশু কোরবানি দেওয়া জায়েজ এ ছাড়া গৃহপালিত পশু যদি দেখে মনে হয় পুষ্ট বয়সের হয়েছে তাহলে কুরবানী দেওয়া যায় বিশেষজ্ঞদের মতে হতে পারে।২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে।

কুরবানির ঈদ মানুষের কি দমন করে

কোরবানির ঈদ আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। এই দিনে নবী হযরত ইব্রাহিম (আ) আল্লাহতালার আদেশে তার নিজের পুত্র ইসমাইল (আ) কুরবানী দেওয়ার ত্যাগের কথা মনে করিয়ে দেয়। যেখানে আল্লাহতালার আদেশে ও সন্তুষ্ট লাভের উদ্দেশ্যে নিজের পুত্রকে কুরবানী করতে দ্বিধাবোধ করে নাই। আল্লাহতালা হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম ও ইসমাইল আলাইহিস সাল্লাম কুরবানী ত্যাগের দৃশ্য দেখে খুশি হয়ে ইসমাইল আলাইহি সালাম যবে হো জবাই করার পরিবর্তে একটি দুম্বা কোরবানি হয়ে যায়। 

যেখানে ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম পুরস্কার হিসেবে তার নিজের পুত্রের জীবন ফেরত পায়। ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর ত্যাগের কথা আমাদের মনে করিয়ে দেয় কিভাবে তিনি আল্লাহতালা সন্তুষ্টি লাভ করেছেন। আর এই থেকে আমরা আল্লাহতালা সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে প্রতিবছর কুরবানী দিয়ে থাকে। কোরবানি হিসেবে আমরা গৃহপালিত পশু নিজ হাতে আদর যত্নে লালিত-পালিত করে কুরবানী দিয়ে থাকে। 

পশুপাখি জবাই করার দোয়া

পশুপাখি জবাই করার দোয়া বা কুরবানী ঈদে গৃহপালিত পশু জবাই করার সঠিক দোয়া ও নিয়ম রয়েছে। যা আমাদের ইসলাম ধর্মে সকলেই মেনে চলে। অনেকে আছে যারা কোরবানিতে গৃহপালিত পশু জবাই করার দোয়া জানে না এছাড়া কোরবানি করার নিয়ম সম্পর্কে না জানায় নিজ হাতে কোরবানি না করে অন্য একজনকে দিয়ে কোরবানি করায়।

আপনি যদি পশুপাখি জবাই করার দোয়া না জেনে থাকেন তাহলে আজ এই আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পারবেন। পশুপাখি জবাই করার একটি নির্দিষ্ট দোয়া রয়েছে আর আপনি যদি সে দুয়া সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে। ছোট একটি সূরা বলে পশু পাখি জবাই করতে পারেন যেমন বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম বলে আপনি পশু পাখি বা গৃহপালিত পশু জবাই করবেন। আর যখন আপনি নিজে বা নিজ হাতে জবাই করবেন তখন এই দোয়াটি বলবেন।

লেখকের মন্তব্য:২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে

ঈদ মানে আনন্দ-উৎসবের দিন। তাই আমরা ঈদ সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানতে চাই এ ছাড়া ঈদ কোন মাসের কত তারিখে হবে সে সম্পর্কে জানার জন্য আমরা গভীর আগ্রহে অপেক্ষা করি। ঈদ আসলে আমরা আমাদের পরিবারের সাথে এক হয়ে ঈদের আনন্দ অনুভব করি। রোজার মাসে পরিবারের সাথে ইফতারি-সেহরি করা। ঈদুল ফিতরে ঈদগাহে গিয়ে একসাথে নামাজ পড়া, ঈদুল আযহা বা কোরবানি ঈদে গৃহপালিত পশু জবাই করে আল্লাহতালা সন্তুষ্ট লাভ করা, ও প্রচুর আনন্দ-উৎসব করে থাকে।

ইসলাম ধর্মে কুরবানী ঈদে একটি পবিত্র ইবাদতের দিন। এই দিনে আমরা আল্লাহতালা সন্তুষ্ট লাভের উদ্দেশে গৃহপালিত পশু কোরবানি দিয়ে থাকে। কুরবানী সকলের জন্য জায়েজ না। কুরবানী দিতে যাদের সামর্থ্য থাকবে শুধু তারাই এই দিনে কুরবানী দিবে। কুরবানী একটি ওয়াজিব। আর এই কুরবানীর তারিখ হিজরী ক্যালেন্ডার অনুসারে চাঁদ দেখে জিলহজ মাসের ১২ই জিলহজ কুরবানী ঈদ পালন করা হয়। আশা করছি এই পুরো পোস্টটি পড়ে ঈদ সম্পর্কে সকল তথ্য ও রীতিনীতি নিয়ম জানতে পেরেছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিডিশপ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url